সূরা নাবা’

৬- ১১ আয়াতে পৃথিবীর সৃষ্টি বৈশিষ্ট্য এবং মানবজাতির প্রয়োজন এবং এতে রয়েছে পরকাল অবশ্যম্ভাবিতার আকরঃ أَلَمْ نَجْعَلِ الأرْضَ مِهَادًا (6) وَالْجِبَالَ أَوْتَادًا (7) وَخَلَقْنَاكُمْ أَزْوَاجًا (8) وَجَعَلْنَا نَوْمَكُمْ سُبَاتًا (9) وَجَعَلْنَا اللَّيْلَ لِبَاسًا (10) وَجَعَلْنَا النَّهَارَ مَعَاشًا (11) আয়াত ভিত্তিক শব্দার্থ, আয়াতের অর্থ ও তাৎপর্যঃ أَلَمْ نَجْعَلِ الأرْضَ مِهَادًا শব্দার্থ: أَ = কি? হ্যাঁ/ না … Read more

Share this:

সূরা নাবা’

আয়াত ১ থেকে ৫নং আয়াত পর্যন্ত কাফরদের প্রশ্ন এবং তাদেরকে ধিক্কারমূলক উত্তরঃ عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ (1) عَنِ النَّبَإِ الْعَظِيمِ (2) الَّذِي هُمْ فِيهِ مُخْتَلِفُونَ (3) كَلا سَيَعْلَمُونَ (4) ثُمَّ كَلا سَيَعْلَمُونَ (5) আয়াত ভিত্তিক শব্দার্থ, আয়াতের অর্থ ও তাৎপর্যঃ عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ অর্থঃ তারা কী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে? [আয়াত ১] তাৎপর্যঃ عَمَّ : কী সম্পর্কে? এর মূল … Read more

Share this:

সূরা আল-নাবা’ [আন-নাবা’]

সূরার পরিচিতি সূরার নামঃনাবা’। সূরাটি মাক্কী। অবতীর্ণ হওয়ার দিক দিয়ে ৮০ তম। সূরা নং ৭৮, আয়াত সংখ্যা-৪০, আরেক মতে ৪১। শব্দসংখ্যা ১৭৩ টি। অক্ষর ৭৭০টি। সূরার অন্যান্য নামসমূহঃএ সূরাকে আম্মা বা আম্মা ইয়াতাসাআলূন এবং সূরাতুত তাসা-উল’ও বলা হয়, আবার সূরাতুল মু‘সিরাত’ও বলা হয়।( )এ সূরাটি শুরু হয়েছে একটি ভীতিকর, ভয়প্রদ এবং বাস্তবতাকে প্রকাÐকরণের মাধ্যমে। পূর্ববর্তী … Read more

Share this:

আল্লাহ মানুষকে কেন তার সৃষ্টি বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে বলেছেন?

সবেগে পানি নির্গত হওয়া বলতে কি কেবল পুরুষের পানিই বোঝায় নাকি নারীর পানিও এর অন্তর্ভুক্ত? সবেগে নির্গত পানি বা বেগবান পানি বলার কারণ কী? যা নির্গত হয় পৃষ্ঠদেশ ও বক্ষপঞ্জেরর মধ্যে থেকে – এটা বলতে উদ্দেশ্য কী? পুরুষের শুক্রাণু ও নারীর ডিম্বাণু কি পৃষ্ঠদেশ ও বক্ষপঞ্জরের মধ্যে থেকে বের হয়? আয়াতের তাৎপর্য কী? উইন্ডো পিরিয়ডে … Read more

Share this:

সূরা ফজর-এর ১৯ নং আয়াতের তাফসীর

وَتَأْكُلُونَ التُّرَاثَ أَكْلاً لَمّاًশব্দার্থঃ وَتَأْكُلُونَ = এবং তোমরা খাও, হস্তগত কর, কুক্ষিগত কর। التُّرَاثَ = মীরাছ তথা মৃত ব্যক্তির ত্যাজ্য সম্পত্তি, أَكْلاً لَمًّا = অধিক পরিমাণে খাওয়া বা সম্পূর্ণরূপে দখল করা।অর্থঃ এবং তোমরা মৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত সম্পত্তি সম্পূর্ণরূপে কুক্ষিগত কর। [আয়াত ১৯] তাৎপর্যঃوَتَأْكُلُونَ :এবং তোমরা খাও- এটা বলার দ্বারা শাব্দিক অর্থ উদ্দেশ্য নয়। বরং এর … Read more

Share this:

সূরা ফজরের ১০ নং আয়াতের তাফসীর وَفِرْعَوْنَ ذِي الأَوْتَادِশব্দার্থঃ فِرْعَوْنَ = ফেরআউন। ذِي = অধিকারী, অধিপতি, ওয়ালা। الأَوْتَادِ = কীলকসমূহ।অর্থঃ এবং কীলকসমূহের অধিকারী ফেরআউনের সাথে। [আয়াত ১০]তাৎপর্যঃفِرْعَوْنَ :ফেরআউন বলতে উদ্দেশ্য হল মিশরের শাসক। এটা তার উপাধি। এটা হিব্রæ থেকে আরবিতে এসেছে। এর মূল অর্থ কী তা জানা যায়নি। এই উপাধি মিশরের শাসকদের আগেও [বা ইউসুফ … Read more

Share this: